আজকাল বেশিরভাগ লোকের হাতেই একটি স্মার্টফোন রয়েছে। স্মার্টফোন এখন আমাদের জীবনে একটি জরুরি জিনিস হয় উঠেছে। এই কারণেই হ্যাকারদের একমাত্র লক্ষ্য হয়ে উঠেছে স্মার্টফোন হ্যাক করা।
ফোনে যে কোনও সমস্যা হলেই আমরা সেটা এড়িয়ে যায় তার আসল সুবিধা নেয় হ্যাকাররা। ফোন আপনার কাছে থাকলেও তার পুরো সুবিধা তোলে হ্যাকাররা। কিন্তু কী করে বুঝবেন আপনার ফোন হ্যাক হয়েছে কিনা? এটার কি কোনও লক্ষণ আছে? হ্যাঁ আছে, আসুন দেখে নেওয়া যাক সুগুলো কী কী।
দিন দিন যত ডিজিটাল হচ্ছে ভারত, ততই দিন দিন বাড়ছে সাইবার ক্রাইম। আকছার এখন হ্যাকিং, ইত্যাদির কথা শোনা যাচ্ছে। এসব শুনলে ভয় লাগাও স্বাভাবিক।
মনে অজানা ভয় বাসা বাঁধে যে আমার ফোনটাও হ্যাক হল না তো! কিন্তু এমনই যে বোঝা যায় না ফোন হ্যাক হয়েছে কিনা। সেই কারণে যদি ফোনে কোনও সমস্যাও হয় সেটা সহজে বোঝা যায় না। আর অনেকেই সেটা এড়িয়ে যায়।
ফোনে যে কোনও সমস্যা হলেই আমরা সেটা এড়িয়ে যায় তার আসল সুবিধা নেয় হ্যাকাররা। ফোন আপনার কাছে থাকলেও তার পুরো সুবিধা তোলে হ্যাকাররা। কিন্তু কী করে বুঝবেন আপনার ফোন হ্যাক হয়েছে কিনা? এটার কি কোনও লক্ষণ আছে? হ্যাঁ আছে, আসুন দেখে নেওয়া যাক সুগুলো কী কী।
দেখুন বর্তমান সময়ে সকলেই কম বেশি সারাক্ষণ ফোনে ব্যস্ত থাকেন। সেটা কাজ হোক, বা স্রেফ চ্যাটিং, কিংবা গেম খেলা ফোন নিয়ে সারাক্ষণ পড়ে আছেন সকলেই। ইনফ্যাক্ট আপনি এখন এই প্রতিবেদন পড়ছেন ফোন থেকেই।
আর এই অতিরিক্ত ফোন ব্যবহার করার কারণেই বাড়ছে বিপদ। যেহেতু আপনি বেশি সময় ফোন ঘাটছেন সেহেতু তারাও বেশি সময় পাচ্ছে ফোন হ্যাক করার। আর এটা নিশ্চয় বলতে হবে না যে তারা ফোন হ্যাক করে কোনও ভাল কাজ করে না।
উল্টে আপনার ফোনে থাকা তথ্যের অপব্যবহার করেন তারা। তাই যে কোনও ধরনের অবাঞ্ছিত বিপদ এড়াতে সময় মতো ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।
একই সঙ্গে প্রয়োজন সচেতন থাকার। দেখে নিন এমন কিছু উপায় যার সাহায্যে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার ফোন হ্যাঁ হয়েছে কিনা।
1. আচমকাই যদি আপনার কাছে শপিং, ব্যাঙ্কের ট্রান্স্যাকশন ইত্যাদির মেসেজ যদি বেশি আসতে থাকে তাহলে সচেতন হন। একই সঙ্গে সেই মেসেজগুলো ভাল করে পড়ুন।
আপনি করেননি অথচ হয়েছে এমন ট্রান্স্যাকশনের মেসেজ পেলে সেটা ব্যাংককে জানান। কার্ড এবং অ্যাকাউন্ট ব্লক করুন।
2. আপনার ফোন যদি আচমকাই বারবার রিস্টার্ট হয় তাহলেও সাবধান হন।
এটা কিন্তু হ্যাক হওয়ার লক্ষণ। ডেটা ব্যাকআপ নিয়ে ফোন ফরম্যাটিং করুন।
3. ফোনে অ্যান্টি ভাইরাস অন রাখুন। হ্যাকাররা কিন্তু হ্যাক করলে এই অ্যান্টি ভাইরাস অফ করে দেয়। তাই সতর্ক থাকুন।
1. অজানা সোর্স থেকে কোনো সফটওয়্যার ইন্সটল করবেন না
2. আপনি যদি পাবলিক Wi-Fi নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পছন্দ করেন, তাহলে আপনার এটিতে মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং করা উচিত নয়৷
আপনার স্মার্টফোনে অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার সফ্টওয়্যার ইনস্টল করা উচিত।
আপনার ফোনে সবসময় নজর রাখা উচিত এবং কিছু অবাঞ্ছিত কার্যকলাপের জন্য সতর্ক হওয়া উচিত।
আপনার ফোনে সবসময় নজর রাখা উচিত এবং কিছু অবাঞ্ছিত কার্যকলাপের জন্য সতর্ক হওয়া উচিত।
আপনার ফোনে সবসময় নজর রাখা উচিত এবং কিছু অবাঞ্ছিত কার্যকলাপের জন্য সতর্ক হওয়া উচিত।