এই সময়ে সোশাল মিডিয়া একটি গুরত্বপূর্ণ মিডিয়া, এখানে এখন সবাই নিজদের অনেক কিছুই শেয়ার করে থাকেন। আর সোশাল মিডিয়াতে ভিডিও আর ফটো পোস্ট খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
আর এসবের মধ্যে টিকটক ও অন্য সোশাল মিডিয়াতে দেখেছি যে এই প্ল্যাটফর্ম গুলি এখন যুবকদের প্রতিভা দেখানোড় একটি বড় মাধ্যম হিসাবে উঠে এসেছে। আর এবার এখানেও জিও আর স্ন্যাপচ্যাট এসেছে , জিও গট ট্যালেন্টের মাধ্যমে তারা এই প্রতিযোগিতা এনেছে। দুটি কোম্পানির একটি পার্টনার্শিপ আছে। এটি 26 জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে আর চলবে আগামী 4 ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এর জন্য গ্রাহকদের সবার আগে একটি আলাদা প্রসেসে জেতার সুযোগ দেওয়া হছে।
এই চ্যালেঞ্জে আপনাদের মাত্র দশ সেকেন্ডের ভিডিও রেকর্ড করতে হবে, আর এই ভিডিওতে আপনার নিজের স্কিল দেখাতে হবে। এই জিও গট ট্যালেন্টের ফিলতারে আপনাদের এই ট্যালেন্ট হান্টের প্ল্যাটফর্ম দেখতে পারবেন। আর এই নতুন ফ্লিটারের মাধ্যমে গ্রাহকদের একটি ভিডিও বানাতে বে আর এখানে ভিডিওতে আপনারা হ্যাট, হেডফোন, লাইট রিং আর মাইকের মতন AR Props ব্যাবহার করতে পারবেন।
এই নতুন চ্যালেঞ্জের মাধ্যমে কোম্পানি টিকটিক আর ইন্সটাগ্রামের মতন স্ন্যাপচ্যাটেও নতুন সিস্টেম শুরু করতে চাইছে। যারা এতে অংশ নিতে চান তাদের এখানে সাইন আপ করতে হবে। রিলায়েন্স আর স্ন্যাপচ্যাট দুজনে জোর দিয়ে জানিয়েছে যে প্রতিযোগীদের ভিডিও ক্যাপশানে স্ন্যাপচ্যাটের গ্রাহকদের নাম দিতে হবে। দশ সেকেন্ডের লম্বা ভিডিওতে স্ন্যাপচ্যাট "Our Story” দিতে হবে আর এটি সবাই দেখতে পারবেন। দুটি কোম্পানি এও বলেছে নকল বা ভ্রান্ত বিষয় মানে যা নিজের নয় তা যেন না হয় মানে সোজা কথায় এই ভিডিও যাতে নিজের কন্টেন্টের হয়।
ট্যালেন্ট হান্টে অংশ গ্রহণ করার জন্য আপনাদের কাছে একটি স্ন্যাপচ্যাট অ্যাকাউন্ট থাকা দরকার। জিও গট ট্যালেন্ট লিখতে হবে, আর স্ন্যাপ অডিওতে ক্লিক করে স্ক্যান করতে হবে আর এর পরে নিজের দশ সেকেন্ডের ভিডিও রেকর্ডিং শুরু করতে হবে আর নতুন লেন্স আর ফ্লিটার আনলক করতে হবে। ক্যাপশানে স্ন্যাপ আইডি বা গ্রাহকের নাম দিয়ে তা "Our Story”তে আপলোড করতে হবে।
জিও গট ট্যালেন্টের অংশ নিতে কোন টাকা দিতে হবে না। রিলায়েন্স প্রথম স্থানাধিকারি কে থাইল্যান্ডের ফ্রি (দু জনের জন্য) তে পাঠাবে বলে জানিয়েছে। আর সেখাএন দু জন রানার আপকে রিলায়েন্স জিওর রিচার্জ দেওয়া হবে। খেয়লা রাখতে হবে যে এই চ্যালেঞ্জের আগে লাইভ হতে হবে।