এবার কী তবে ভারতের Reliance JioPhoe KaioS য়ের সঙ্গে লঞ্চ হবে নতুন সেগমেন্টের!
আমরা যদি কাউন্টার পয়েন্টের একটি নতুন রিপোর্টের দিকে দেখি তবে JioPhone য়ের একটি নতুন সেগমেন্ট তৈরি করতে চলেছে
আমরা যদি কাউন্টারপয়েন্টের একটি রিপোর্টের দিকে দেখি তবে দেখা যাবে যে JioPhone য়ের একটি নতুন সেগমেন্টের জন্ম দিতে চলেছে। রিপোর্ট অনুসারে 2018 সালের দ্বিতীয় অংশে ভারতের বাজারে যদি মোবাইল মার্কেটের শেয়ারের কথা বলি তবে JioPhone প্রায় 27% শেয়ার নিজেদের নামে করেছে। আর এটি অন্য অনেক ডিভাইসকে পেছেন ফেলে দিয়েছে। এই রিপোর্টে আরও বলে হয়েছে যে এই ফোনটি নতুন একটি সেগমেন্ট শুরু করবে যা ‘Fusion’ নামে পরিচিত হবে।
আমরা যদি এই ‘Fusion’ হ্যান্ডসেটের বিষয়ে কথা বলি তবে এই ডিভাইসের ফিচার ফোনের সঙ্গে 4G কানেক্টিভিটিও থাকবে। আর অন্যান্য অনেক কোম্পানির মার্কেট শেয়ার ইত্যাদির বিষয়ে যদি কথা বলি তবে স্যামসং 17.2 শতাংস শেয়ার নিজেদের দখলে রেখেছে। আসলে জিও বাজারে আসার পরেই এক্ষেত্রেও চারদিকে হুলুস্থুলু পরে গেছিল। আমরা এখানে অবশ্য জিও ফোনের কথা বলছি।
আসলে এই ফোনটি একটি স্মার্টফোনকেও করা প্রতিযগিতায় ফেলবে এই হিসাবেই লঞ্চ করা হয়েছিল। এই ডিভাইসে অনেক অ্যাপ ছিল আর এবার এতে Whatsapp আর YouTube য়ের মতন অ্যাপের সাপোর্টও এসে গেছে। আর এই সময়ে বাজারে যত ফিচার ফোন আছে তার মধ্যে অন্য ফোন গুলিতে এই ধরনের ফিচার প্রায় নেই বলএই চলে। আর এই দামের মধ্যে অন্য ফিচার ফোন বাজারে থাকলেও তারা ফিচারের ক্ষেত্রে জিওফোনকে প্রতিযোগিতায় ফেলতে পারবেনা।
জিওফোন আসার পরে বাজারে ফিচার ফোনের একটি নতুন সেগমেন্টের উদয় হতে দেখা গেছে আর সজন্য যে এই ফিচার ফোনটিতে যা আছে তা এর আগের অন্য ফিচার ফোনে দেখা যায়নি। তবে এই ফোনটি লঞ্চের পরে লাভা আর মাইক্রোম্যাক্স এই ধরনের ফোন লঞ্চ করেছে। আর এবার অন্যান্য কোম্পানি গুলিও এই ডিভাইসটিকে করা টক্কর দেওয়ার জন্য এই জাতীয় ফোনের ওপরে আজ করে।
আসলে এটা বলা যেতে পারে যে সত্যি সত্যি জিওফোন আসার পরে নতুন এক সেগমেন্ট তৈরি হয়েছে। কারন এই ডিভাইসটি দেখে অন্যান্য অনেক কোম্পানিই এই সেগমেন্টে নিজেদের ফোন নিয়ে আসার চেষ্টা করছে। আসলে জিওর আগে এই সেগমেন্টের বিষয়ে অন্য কোন কোম্পানি খেয়াল করেনি। এই সেগমেন্টে সম্পূর্ণ ভাবে চেঞ্জ করার জন্য জিওফোনকে কৃতিত্ব দিতেই হবে।
আর নতুন এই সেগমেন্টে জিওফোন আরও একবার নতুন যুগের সুচনা করেছে। আর এও বলা যেতে পারে যে প্রথমে স্মার্টফোনের বিষয়ে কথা হলেও আজকে বাজারে যত স্মার্টফোন আছে সেক্ষেত্রে ভারতে যে এর বাজার ক্রমশ বৃদ্ধি হচ্ছে সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। আর এই ফিচার ফোনকে স্মার্টবানানোর ক্ষেত্রে যে কৃতিত্ব তা জিওকে অবশ্যই দিতে হয়।