‘Virtual Tumor’ 3D মডেল ক্যান্সারের চিকিৎসা সহজ করবে
অনেকেই যখন অনেক দুরারোগ্য রোগের সহজ চিকিৎসা পদ্ধতি খুঁজছেন তখন কিছু গবেষকরা ‘Virtual Tumor’ 3D মডেল তৈরি করেছে, বলা হচ্ছে যে এই মডেল ক্যান্সারের চিকিৎসাতে অনেকটাই সাহায্য করবে
বৈশিষ্ট্য
- UK র গবেষকরা রুগিদের থেকে টিউমার স্যাম্পেক নিয়েছেন
- এক মিলিমিটারের টিউমার স্যাম্পেলের আকার
- সিআর বুকের গ্র্যান্ড চ্যালেন্স অ্যাওয়ার্ডের অংশ এই ‘Virtual Tumor’প্রোজেক্ট
ব্রিটেনে Cancer Research UK(CRUK) র বিজ্ঞানীরা ক্যান্সারের একটি ভার্চুয়াল রিয়ালিটি (VR) মডেল বানিয়েছে। আর বলা হচ্ছে যে এই মডেল ক্যান্সার চিনতে আর সেই রুগির চিকিৎসা করতে সাহায্য করবে। আর আপনাদের বলে রাখি যে এই প্রযুক্তির সাহায্যে টিউমার স্যাম্পেল আরও বেশি গভিরতার সঙ্গে অনুসন্ধান করতে পারবে। এই প্রযুক্তি এই জন্য দারুন হবে কারন এর মাধ্যমে সেল গুলিকে ভাল করে পরীক্ষার করা যাবে। আর এর সঙ্গে ম্যাপিংও করা যাবে।
গবেষকরা মনে করেন যে এই 3D মডেল থেকে ক্যান্সারের জটিলতা আরও ভাল করে বোঝা যাবে। আর এই সঙ্গে যুক্ত নতুন রগও সহজে খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। আপনাদের বলে রাখি যে এই ‘Virtual Tumor’ 3D মডেল প্রোজেক্ট একটি আন্তর্জাতিক গবেষনার অংশ। CRUK কেমব্রিজ ইন্সটিটিউটের প্রথান প্রফেসার Grege Hannon BBC কে বলেছেন যে, “ এর আগে কেউ এই বিষয়ে এত ডিটেলে টিউমার পরীক্ষা করতে পারেনি। এটি ক্যান্সার পরীক্ষার একটি নতুন আর আধুনিক উপায়”।
আপনাদের বলে রাখি যে ‘Virtual Tumour’ প্রোজেক্ট CRUK র গ্র্যান্ড চ্যালেঞ্জ অ্যাওয়ার্ডের অংশ। রিপোর্ট অন্সুয়ারে CRUK র প্রধান বৈজ্ঞানিক প্রফেসার Karen Vousden লন্ডনে ‘ফ্রান্সিস কিং ইন্সটিটিউট’ য়ের গবেষনাগারে এই কাজ করেছেন আর সেখানে একটি বিশেষ জিন ক্যান্সার থেকে বাঁচতে পারে তা দেখা হয়েছে।
এই বিষয়ে Karen Vousden BBC কে বলেছেন, “ আমরা যদি নতুন জিনিস খুঁজি তবে তা জানা দরকার যে ক্যান্সার কোষ গুলি একে অপরের সঙ্গে কেমন ব্যাবহার করে”। এর সঙ্গে তিনি এও বলেন যে যে 2D ভার্সানের ব্যাবাহার করে এই সব দেখা হয় সেই তুলনায় এই নতুন সিস্টেম অনেক বেশি ভাল।
এভাবে Virtual Tumor 3D মডেল তৈরি করা হয়েছে
গবেষকরা Virtual Tumor 3D মডেলের ব্রেস্ট ক্যান্সার টিস্যু বায়োপসি করার জন্য একটি টুকরো তৈরি করেছেন। আর এর জন্য ব্রেস্ট ক্যান্সারের এক মিলিমিটার আকারের একটি টুকরো নিয়েছেন যাতে প্রায় 100,000 টি সেল ছিল। আর এর পরে এটি পাতলা স্লাইসে কেটে আলাদা করা হয়। আর এর পরে এটি স্ক্যান করা তার চিহ্নিত করা হয়। আর এই চিহ্নে DNA পরীক্ষার করে বানানো হয়েছে। Virtual Reality ব্যাবহার করে টিউমার আবার বানানো হয়ে। আর এর পরে 3D টিউমারের পরীক্ষার করা হয় ভার্চুয়াল ল্যাবোর্টারিতে।