নোকিয়া HMD গ্লোবালের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যেমে একটি মাইক্রোসাইট বানিয়েছে সেখানে অ্যান্ড্রয়েডের আপডেট দিয়ে জানিয়েছে যে কি করে এই সম্পূর্ণ প্রসেসটি হয়, আর আপনাদের বলে রাখি যে কিছু ইন্টারফেসের মাধ্যমে নোকিয়া এই পুরো প্রসেসটি জানিয়েছে, আর আসুন দেখা যাক যে কী করে একটি ফোন অ্যান্ড্রয়েড আপডেট পায়
নোকিয়ার ফোন তাদের ক্লিন, কাল্টার ফ্রি অ্যান্ড্রয়েড এক্সপিরিয়েন্স আর সময়ে সময়ে আপডেটের জন্য পরিচিত। আর এখনও কেউ জানেনা যে একটি ফোন আপডেট পাওয়ার পেছনে একটি লম্বা প্রক্রয়িয়া থাকে আর এর পরে একটি ফোন আপডেট পায়। নোকিয়া HMD গ্লোবালের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে একটি মাইক্রো সাইউট বানিয়ে অ্যান্ড্রয়েড আপডেট দেওয়ার সম্পূর্ণ প্রসেসটি জানিয়েছে। আর আপনাদের বলে রাখি যে কিছু ইনফোগ্রাফিক্সের মাধ্যমে নোকিয়া এই সম্পূর্ণ আপডেটটি জানিয়েছে। আর আসুন দেখা যাক যে আসলে কী করে একটি ফোনে অ্যান্ড্রয়েড আপডেট পাওয়া যায়।
আপনাদের বলে রাখি যে গুগলের লেটেস্ট মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম ভার্সেন নিজের যাত্রার প্রথমে একটি ভেন্ডার পাঠায়, যাতে এর জন্য দরকারি ড্রাইভ করা হয়। আর এর বদলে একজন চিপমেকার একটি স্মার্টফোন তৈরিকার একটি HAL (হার্ডওয়্যার অ্যাবস্ট্রাকশান লেয়ার) পাঠায়। আর আর পরে একটি অপারেটিং সিস্টেম তৈরি শুরু হয় যাতে তা তাদের ডিভাইসে কাজ করে। আর এছাড়া আপনাদের এও বলে রাখি যে একটি চিপসেটের রেন্ডার এই বিষয়টি জানায় যে আসলে কোন প্রসেসার এই নতুন অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্ট করবে বা করবে না।
তবে এর পরের প্রসেসটি বেশি সময় নেয় না। আর এর কারন এই যে নোকিয়া ফোন পেয়ার অ্যান্ড্রয়েডে ভার্সানে চলে, মানে এই যে নোকিয়া এতে কোন স্কিন বা লেয়ার দেয়ান। আর এর পরে নোকিয়া সফটোয়্যারকে ইন্টারনাল টেস্টিংয়ের জন্য পাঠিয়ে দেয়, আর এবার দেখা হয় যে এটি সঠিক ভাবে কাজ করছে কিনা। পরের স্টেপে নোকিয়া কমিউইটি আসে- আর সারা বিশ্বে সব অফিসিয়ালি সব ইউনিটে আসার আগে প্রথমে বিটা ভার্সানের অনেক ডিভাইসে চালানো হয় আর টেস্টিং করা হয়।
আর এর পরে লাস্ট স্টেপে একদম অন্য রকমের স্ট্যান্ডার্ড টেস্ট জেম্ন-ব্লুটুথ আর ওয়াই ফাই ইত্যাদির টেস্টিং করা হয়। আর এর পরে কোয়ালিটি চেক আর এক্সট্রা অপারেটার্স টেস্ট যা দরকারি সেই বিষয়ে কাজ করা হয়। আর এর পরে ফাইনাল OTA আপডেট এলিজেবেল ডিভাইসের জন্য রোল আউট করা হয়।