বৃহস্পতির বড় লাল রঙের স্পট আসলে এই গ্রহে 400 বছর ধরে আছে। আর এই লাল রঙের স্পটের সাইজ আমাদের পৃথিবীর থেকে দ্বিগুণ এটি 430km/h (270mph) য়ের। নাসার বিজ্ঞানীরা এই ঝড়ে এখন দেখেছেন। আর এটি একটি নতুন অবসারভেশান হিসাবে উঠে এসেছে- তারাএই গ্রহে জলের বিষয়ে জানিয়েছেন।
গবেষণা বলেছে যে জল আর অক্সিজেনের এই মিশ্রন বিভিন্ন গ্যাস যুক্ত। এতে কার্বন মনোক্সাইট আছে আর এখানে যে অক্সিজেন আছে তা সূর্যের থেকে নয় গুন বেশি। এই বিষয়ে একটি অ্যাস্ট্রোনমিকাল জার্নালে বলা হয়েছে।
নাসার Goddard Space Flight Center থেকে Gordon L Bjoraker জানিয়েছেন যে, “দেখা গেছে যে এতা অতটা থিক নয় যে তা আমাদের এবিলিটি ব্লক করতে পারবে।
নাসার কালেক্ট করা ডাটা থেকে জানা গেছে যে এটি এই বিশাল গ্রহের কাছে আছে আর এটি এত ডিপ হতে পারে যা এর আগে এখানে দেখা যায়নি।
বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন তথ্য থেকে একটি থিয়োরি সর্বত্র স্বীকৃত যে বৃহস্পতি সূর্যের আইডেন্টিকাল আর এটি একটি জায়ান্ট হাইড্রোজেনের বল এতে অল্প একটু হিলিউয়ামও আছে। এই গ্রহটি আমাদের পৃথিবীর থেকে দশগুন বেশি ভারি।