এই বৈশিষ্ট্যটি আগে শুধুমাত্র তাদের জন্য ছিল যারা বিটা কর্মসূচির অংশ ছিলেন.
ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ-এ যুক্ত হল বহু প্রতীক্ষিত ভিডিও কল অপশন। ভুললে চলবে না, ফেসবুক অধীনস্ত এই অ্যাপটির বৃহত্তম বাজার ভারতই। সম্ভবত সেটা মাথায় রেখেই মঙ্গলবার থেকে ইউজারদের স্মার্টফোনে অ্যাপটির লেটেস্ট আপডেটে মিলছে ‘ভিডিও কলিং’ ফিচার।
হোয়াটসঅ্যাপ-এর বিজনেস হেড নীরজ অরোরা জানিয়েছেন, এ দেশে প্রতি মাসে অন্তত ১৬০ মিলিয়ন মানুষ অ্যাপটি ব্যবহার করেন। বিশ্বের যে কোনও দেশের চেয়ে বেশি ইউজার এই দেশে রয়েছেন। তাই ভারতে ভিডিও কলিং ফিচার নিয়ে আসতে পেরে আমরা অত্যন্ত উত্তেজিত।
২০১৪ সালে ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ অধিগ্রহণ করে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং জয়েন্ট ফেসবুক। প্রতি মাসের হিসাবে ইউজারের সংখ্যা গত ২ বছরে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এমনকী, এ দেশে যতজন মানুষের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট রয়েছে, তার চেয়ে বেশি মানুষের স্মার্টফোনে হোয়াটসঅ্যাপ রয়েছে। অরোরা বলছেন, “কোর টিম নিয়ে কাজ করে, এমন সংস্থার কাছে ভিডিও কলিংয়ের মতো ফিচার নিয়ে আসাটা সবসময় চ্যালেঞ্জিং ছিল।” তাঁর বক্তব্য, বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের কারও সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হোয়াটসঅ্যাপ-এর কোনও বিকল্প নেই। আর ভিডিও কলিং সেই যোগাযোগ ব্যবস্থাকেই আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে গেল।
২০০৯ সালে যাত্রা শুরু করে হোয়াটসঅ্যাপ। সেখান থেকে আজ অ্যাপে চলে এল ভিডিও কলিং ফিচার। চলতি বছরের গোড়াতেই হোয়াটসঅ্যাপ-এর ইউজারদের নিরাপত্তার বিষয়টির উপর বাড়তি গুরুত্ব প্রয়োগ করা হয়। নিয়ে আসা হয় ‘এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশন’। অর্থাৎ, যিনি মেসেজ পাঠাচ্ছেন ও যিনি সেই মেসেজ পড়ছেন, এই দুজনকে বাদ দিয়ে কোনও তৃতীয় পক্ষ সেই মেসেজ খুলতে পারবেন না।
Joyeeta Bhattacharya fell in love with technology at an early age, believing that technology was the secret to unlock India's limitless potential. She is currently Assistant Editor - Bangla at Digit.