WhatsApp আনছে বহু প্রতীক্ষিত মাল্টি ডিভাইস ফিচার, এক সাথে ব্যবহার হবে একাধিক ডিভাইসে
WhatsApp Multi-Device ফিচারটি আসছে মাসে আসতে পারে
WABetaInfo সর্বপ্রথম 2019 সালের নভেম্বর WhatsApp Multi-Device সম্পর্কে ইঙ্গিত দিয়েছে
WhatsApp Multi-Device ফিচারে এক সাথে কয়েকটি প্ল্য়াটফর্মে অ্য়াপটি ব্য়বহার করা যাবেে
Whatsapp Multi-device feature: হোয়াটসঅ্য়াপের সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল এটি সব প্ল্যাটফর্মগুলিতে ব্য়বহার করা যায় না। বর্তমানে হোয়াটসঅ্য়াপ হল সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি মেসেজিং অ্যাপ, যা সারা বিশ্বে ব্য়বহার করা হয়। কিন্তু এই অ্য়াপটি সব ডিভাইসে ব্য়বহার করা যায় না। তবে খুব শীঘ্রই WhatsApp এই ফিচারটি নিয়ে আসতে চলেছে, যেখানে এই অ্য়াপটি একাধিক ডিভাইসে ব্য়বহার করা যাবে। এবং তারই প্রস্তুতি নিচ্ছে হোয়াটসঅ্য়াপ।
WABetaInfo যে হোয়াটসঅ্য়াপে সম্পর্কে নতুন আপডেট খবর দেয়, এই বিষয়ে তার টুইটার অকাউটের মাধ্য়মে জানিয়েছে। তিনি জানিয়েছেন যে কোম্পানির এই ফিচারটি এখন টেস্টিং মোডে রয়েছে।
WhatsApp Multi-Device ফিচারটি নভেম্বরে জানা যায়ে প্রথম
তবে কোম্পানির তরফ থেকে এখনো জানানো হয়েনি যে এই ফিচারটি কবে থেকে শুরু হবে। কিন্তু হতে পারে এই ফিচারটি আসছে মাসে আমরা পে যাবো। WhatsApp এর এই ফিচারটি সম্পর্কে এই প্রথম বার জানা যায়েনি, এর আগে ও কোম্পানি একাধিক ডিভাইস সপোর্ট সম্পর্কে জানা গেছে। ২০১৯ সালে নভেম্বরে WABetaInfo এই ফিচার সম্পর্কে খবরটি দিয়েছিল। এছাড়া গত মাসেও এই ফিচারটি বিটা ভার্সনে দেখা যায় এটি বলে ছিল WABetaInfo।
এই অনেকগুলি ডিভাইস সপোর্ট করার এই ফিচারটি লিঙ্কড ডিভাইস নামে আসবে বলে জানা গেছে। এই ফিচার এর মাধ্য়মে ব্য়বহারকারীরা নতুন ডিভাইসে লগইন করতে পারে। এর জন্য় ব্য়বহারকারীদের ‘Link a new device’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। মনে করিয়ে দি যে বর্তমানে হোয়াটসঅ্য়াপ ইয়ুজার্সরা একাধিক ডিভাইসে একটি অকাউন্ট ব্য়বহার করতে পারেন না। ইতিমধ্যে টেলিগ্রামে এই ফিচারটি আগে থেকে এসে গেছে।
Whatsapp web থেকে বৈশিষ্ট্যটি আলাদা হবে
বলে দি যে অনেক ডিভাইসে হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট খোলার এই ফিচারটি Whatsapp web থেকে সম্পূর্ণ আলাদা হবে। এই নতুন ফিচারটি ব্য়বহার করার জন্য় ব্য়বহারকরীদের অনেক ডিভাইসে অ্য়াপটি ব্য়বহার করার জন্য় তাদের অকাউন্ট যাচাই করতে হবে। বর্তমানে এই হোয়াটসঅ্য়াপের এই ফিচারটি তৈরি করা হচ্ছে এবং এটি টেস্টিং মোডে রয়েছে। কিন্তু এখন এইটা বলা মুস্কিল যে এই ফিচারটি কিভাবে ব্য়াবহার করা হবে বা এটি কীভাবে কাজ করবে। এতে হোয়াটসঅ্যাপের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হবে যে এই পুরো প্রক্রিয়াটি কীভাবে সুরক্ষিত ভাবে ব্য়বহার করা যায়।