এখন পেইড সাবস্ক্রিপশন না নিলে কেউ আর ব্লু টিক পাবেন না, পাবলিক ফিগার হলেও না
রাহুল গান্ধী, শাহরুখ খান, বিরাট কোহলি, সহ অনেকেই এই কারণে ব্লু টিক হারালেন
বহুদিন ধরেই নানা তর্ক, আলোচনা চলছিল, অবশেষে Twitter -এর সিইও Elon Musk এই মাইক্রো ব্লগিং সাইট থেকে লিগ্যাসি ব্লু টিক তুলে নিলেন। যাঁরা 20 এপ্রিলের মধ্যে Twitter Blue -এর সাবস্ক্রিপশন নেননি তাঁদের সবার থেকে ভেরিফিকেশন এবং ব্লু টিক তুলে নিয়েছে Twitter। আর এই গোটা ঘটনায় একটা বেশ নেতিবাচক ছাপ পড়েছে ব্যবহারকারীদের উপর।
অনেকেই এই বিষয়ে নিজেদের ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন টুইটারে। আমাদের দেশের অনেক মাননীয় ব্যক্তি যেমন শাহরুখ খান, অমিতাভ বচ্চন, বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, যোগী আদিত্যনাথ, রাহুল গান্ধী সহ আরও অনেকেই এই ভেরিফিকেশন হারিয়েছেন।
এই ব্লু টিক সরানো নিয়ে অনেক টালবাহানা চলেছে। Elon Musk যবে থেকে Twitter অধিগ্রহণ করেছেন সেই তবে থেকেই ব্লু টিক সরানো নিয়ে আলোচনা চলছে। অবশেষে 11 এপ্রিল মাস্ক স্পষ্ট ঘোষণা করে দেন 20 এপ্রিল হচ্ছে এই ব্লু টিক সরানোর ফাইনাল দিন।
Twitter ব্লু টিক সরিয়ে দিল
2009 সালে প্রথমবারের জন্য এই মাইক্রো ব্লগিং সাইটের তরফে ব্লু টিক আনা হয়েছিল, উদ্দেশ্য ছিল যাতে সেলেব থেকে সরকারি দফতর, অন্যান্য মাননীয় ব্যক্তিকে সহজেই চিহ্নিত করা যায়। এতদিন পর্যন্ত এটার জন্য কোনও টাকা দিতে হয়নি। বিশ্বে সেই মানুষটার একটা পরিচিতি তৈরি হলেই, নিজেদের ছাপ তাঁরা পৃথিবীতে রাখতে পারলেই এই টিক পাওয়া যেত। এটার ফলে এই নামী ব্যক্তিদের ফেক প্রোফাইল থেকে সতর্ক হওয়া যেত।
কিন্তু মাস্ক যবে টুইটার নিলেন তবে তিনি এই ব্লু টিক-টাকে Twitter Blue -এর একটা অঙ্গ হিসেবে ঘোষণা করে দিলেন। তিনি দাবি করলেন এতে নাকি টুইটার Democratize হবে। পরে তিনি আরও জানান সরকারি দফতরগুলো গ্রে রঙের টিক পাবে, বিজনেস প্রোফাইল হলে গোল্ডেন টিক পাবে। এগুলোর জন্য কোনও অর্থ ব্যয় করে ভেরিফাই করাতে হবে না।
এই বিষয়ে উল্লেখযোগ্য মাস্ক নিজে তিনজন তারকার ব্লু টিক ভেরিফিকেশনের টাকা দিচ্ছেন। তাঁরা হলেন লেখন Stephen King, বাস্কেটবল খেলোয়াড় LeBron James এবং অভিনেতা William Shatner।
I am Subhasmita Kanji from Kolkata. I have completed my Masters in Geography from University of Calcutta. In Media sector I have worked for several eminent houses like 4th Pillars, Bangla Jago Tv, Hindustan Times Bangla, and Digit Bangla.