এভাবে নিজের জমি বাড়ির অনলাইন রেজিস্ট্রেশান করুন
পশ্চিমবঙ্গে এই সুবিধা 1990 সালে থেকে আছে
একাধিক রাজ্যে এই সুবিধা পাওয়া যায়
সবারই নিজের বাড়ি নিজের গাড়ি বা নিজের জমি কেনার একটা ইচ্ছে থাকে। মানে সবাই মনে মনে চায় যে তাদের মাথা গোঁজার ঠাই হোক নিজস্ব একদম নিজের। আর এসবের মধ্যে আমরা অনেক সময়ে ভুলে যাই যে শুধু যে তা নিজের করার জন্য কিনতে হয় তা নয় সেই সব জিনিসকে রেজিস্ট্রিকরতে হয়। কারন তা না হলে আপনার স্বপ্নের বাসস্থান আপনার হয়না।
তবে আমরা জানি যে এই রেজিস্ট্রেশান প্রক্রিয়া কিছুটা হলেও ঝঞ্জাটের। তবে আপনাদের জানাতে চাই যে আসলে এখন এই রেজিস্ট্রেশান প্রক্রিয়া অনলাইনে হয়ে থাকে। আর এর জন্য আপনাদের কি করতে হবে সেই বিষয়ে আমরা এখানে আজকে আপনাদের জানাতে চলেছি।
এর জন্য প্রথমেই আপনাদের নির্দিষ্ট সাইটে যেতে হবে, বিভিন্ন সরকারি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনারা এই কাজ করতে পারবেন।
কি করে ই রেজিস্ট্রেশান করবেন
প্রথমে ল্যান্ড রেজিস্টারেশান আর অ্যাপ্লিকেশান অনলাইন বা অফলাইনে নিন। এটি আপনারা নিজেদের রাজ্যের এই সংক্রান্ত সাইট থেকে বা অফিস থেকে পেয়ে যাবেন। আর এখানে সব ডিটেলের ভেরিয়েফিকেশানের পরে জমি রেজিস্ট্রেশান প্রক্রিয়া তাড়াতাড়ি হবে।
অনলাইন রেজিস্ট্রেশানের জন্য এই ডকুমেন্ট গুলি লাগবে
- প্রথমেই লাগবে আপনার আধার কার্ড বা প্যান কার্ডের মতন আইডেন্টিটি প্রুফ
- এর সঙ্গে লাগবে দুটি পাসপোর্ট সাইজ ছবি
- বিক্রির দিন
- যদি অন্য কারো জন্য করেন তবে পাওয়ার অফ অথারিটি
- যদি পার্টি কোন কোম্পানি হয় তবে কোম্পানির লেটার হেডে পাওয়ার অফ অথারিটির সবঙ্গে কোম্পানির রেজিস্ট্রেশান, সার্টিফিকেট আর ইনকরপশান লাগবে
- প্রপার্টি কার্ড
- রেজিস্টেসান ফির প্রমান হিসাবে স্ট্যাম্প ডিউটি আর ফি
কোন কোন রাজ্যে ই রেজিস্ট্রেশান ব্যাবহার করা হয়?
এবার দেখা যাক যে কোন কোন রাজ্যে এই ই রেজিস্ট্রেশান প্রক্রিয়া ব্যাবহার করা হয়। পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, কেরালা, কর্নাটক, তামিলনাড়ু, রাজস্থান, ঝাড়খণ্ড, সিকিম, নিউ দিল্লি, মহারাষ্ট্র, মধ্য প্রদেশ, পানাআব আর ছত্তিশগরে এই পরিষেবা 1990 সাল থেকে আছে।