Digit Zero 1 Awards 2019: বেস্ট পার্ফর্মিং প্রিমিয়াম ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন
সেরা ফোন
এই বছর স্মার্টফোন জগতে সব থেকে বড় ঘটনা হল 7nm নোড প্রসেস আর SoC ডেলিভারি আরও বেশি শক্তিশালী করেছে। আর এই বচর স্মার্টফোনে বড় স্ক্রিন এসেছে যা অনেক বেশি হাই মেগাপিক্সেল কাউন্ট করতে পারে, আর এগুলি সবই 48-64 মেগাপিক্সালের মধ্যে চলে। আর যখন অনেক মিড রেঞ্জ আর হাই এন্ড স্মার্টফোনে এই সব অ্যাডপ্ট করেছে, আর প্রিমিয়াম ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইস তাদের 12মেগাপিক্সালের সেন্সারের সঙ্গে অনেক বছর ধরে আছে। আর আরমা এও দেখেছি যে প্রযুক্তির বড় উন্নতি হিসাবে HDR এখন একটি খুব স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে গেছে। আর সঙ্গে ভাল টাচ, বেশি চার্জ আর ক্যাপাসিটি দিচ্ছে। আর 2019 সালের এই সব কিছু স্মার্টফোনে আছে। এখানে এই সব কিছু টেস্ট রিটেস্ট করে ম্যানুফ্যাকচার করে এই ফোন আরও ভাল করা হয়েছে। আর এই সব এখানেই শেষ হচ্ছে না এখানে অবশ্য একজনই বিজয়ী হবে।
জিরো 1 বিজয়ী ঃ Apple iPhone 11 Pro
বারবার অ্যাপেল অ্যান্ড্রয়েড ফোনদ্র হারিয়ে দিচ্ছে তার হার্ডওয়্যার আর সফটোয়্যারের জন্য। আর এই বছর A13 বায়োনিক চিপ ডিভাইসে ব্যাবহার করা ইয়েছে। এর থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী ছিল গতবারের ছিপ। অ্যাপেলের জন্য এটি একটি নোটেবেল মার্জিন। মজার জিনিস এই যে iPhone 11 Pro A13 বায়োনিক চিপ যুক্ত আর নতুন বেঞ্চমার্ক পার্ফর্মে গতবার আর এই বার ছিল। আর iPhone 11 Pro এর আগের সিন্থেটিক বেঞ্চমার্কে নোটেবেল মার্জিন পেয়েছে। আর এর সগে এতে টপ নচ আছে, আর সঙ্গে এতে টানা পার্ফর্মেন্স যা সব কাজ করতে পারে। আইফোনে 60fps য়ে বেস্রিভাগ সময়ে গেমিং করার অভিজ্ঞতা দারুন আর যা 90s ইয়ে স্টে করেছে। আর এর সঙ্গে এটি 860 নিটসের আর যা ম্যানুয়ালি করা যায়। আর এর সঙ্গে এতে আপনারা ডল্বি ভিশান প্লেব্যাক পাবেন আর এটি হিটিং প্যাক 100নিটস্র। তবে লকড পার্টে ভিডিও ব্রাইট ভ্যালুতে আছে। আর অ্যাপেল নিজেও ব্যাটারি ক্রাইসিস জানে আর এটী তারা শুধু সাইজে বাড়িয়েছে তা ন্য, এর সঙ্গে এতে দারুন হার্ডওয়্যার আর সফটোয়্যার দিয়েছে। আর আমাদের রিভিউতে আমরা দেখেছি যে এটি অ্যাভারেজ 5-6 ঘন্টার একবার চার্জে চলে যায়। আর এর সঙ্গে অ্যাপেল তাদের ক্যামেরাতেও বড় পরিবর্তন করেছে। আর এই সব ইম্প্রুভমেন্টের সঙ্গে iPhone 11 Proআর অন্য সব স্মার্টফোন যা আমরা এই বছর টেস্ট করেছি তার মধ্যে তেহেক এই ফোনটি ডিজিট জিরো 1 অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী হয়েছে।
রানার আপ: Huawei P30 Pro
সম্প্রতি হুয়াওয়ে একমাত্র যারা একদম টপে পৌঁছেছে, তবে এর আগে, তারা কিছু দারুন স্মার্টফোন নিয়ে এসেছিল। এর আগে Huawei P30 Pro একাধিক বেঞ্চমাররকে এই বছরের প্রথমে নিজদের এগিয়ে নিয়ে যায়, আর বিশেষত ছবির জন্য। আর হুয়াওয়ে একটি নতুন সেন্সার নিয়ে আসে যা ছবিকে রেগুলার ক্যামেরা মোডে ছবি তুলতে দেয় আর এই ছবি এর পরে ডেডিকেটেড নাইট মোডে যায়। আর এর 40 মেগাপিক্সালের বড় ফ্রন্ট সেন্সার Huawei P30 Pro কে বাকি এই বছরের টেস্ট করা স্মার্টফোনের থেকে এগিয়ে রেখেছে। তবে তা সব নয়। এর 7nm বেসড kirin 980 প্রথম যা Cortex A76 কোর ব্যাবহার করেছে। আর এর সঙ্গে এটি ডুয়াল নিউরাল প্রসেসিং কোর আর ফাস্টার ওন ডিভাইস মেশিন করে। এমনকি Samsung Galaxy Note 10+ ও শক্তিশালী 7nm বেসড Exynos 9825 যুক্ত, আর এটি P30 Pro র থেকে একটু হায়ার, যা এখনও আছে। তবে এটা ভাল যে আমরা P30 Proর বিষয়ে একটি ফ্যাক্ট জানি যে এটি এখনও হুয়াওয়ের তরফে গুগলের সাপোর্ট পাচ্ছে আর যা পরেও পাবে।
বেস্ট বাইঃ Apple iPhone 11
iPhone 11 Pro র মতন অ্যাপেল iPhone Xr আর iPhone 11 নিয়ে এসেছে। আর এই iPhone 11 য়ের পার্ফর্মেন্স এর থেকে দামি iPhone 11 য়ের মতনই, আর এর কারন অবশ্য সেই একই A13 বায়োনিক প্রসেসার। আর এতে বড় ব্যাটারি আছে র সঙ্গে এতে OLED প্যানেলের জায়গায় IPS-LCD দেওয়া হয়েছে যার রেজিলিউশান 828 x 1792,আর এর জন্য এতে এখনও পর্যন্ত সব থেকে বেশি ভাল আইফোন ব্যাটারি পাওয়া গেছে। আর এই ডিসপ্লে IPS LCD প্যানেলের আর এটি কিন্তু তাও ডল্বি ভিশান আর HDR 10 সাপোর্ট করে। আর এর ক্যামেরা টেইফটো লেন্স অফার করে, তবে এর প্রাইক আর আল্ট্রা ওয়াইড ক্যামেরা iPhone 11 Pro তে বেশি ভাল, তবে এর মানে এই যে এই ফোনের ক্যামেরা পার্ফর্মেন্সও বেশ ভাল। কম দামে iPhone 11 Pro র মতন iPhone 11 দিয়েছে আর যা ভাল পার্ফর্মেন্স অফার করে। আর এই ফোনটি একটি ভ্যালু ফর মানি ফোন। আর তাই এই Apple iPhone 11 এই বছরের আমাদের বেস্ট বাই রেকমেন্ডেড ফোন।